সময়ের সাহসী যুদ্ধা আবুল কাশেম পল্লব

সিলেটের কন্ঠ ডেস্ক
প্রকাশিত হয়েছে : ০৭ মে ২০২০, ১:৫৬ পূর্বাহ্ণজাহেদ আহমদঃ
করোনা যুদ্ধে সাহসী সৈনিক জনাব আবুল কাশেম পল্লব আমি নিজেকে ধন্য মনে করি, কারণ আমি জননেতা আবুল কাশেম পল্লব ভাইয়ের হাত ধরে রাজনীতি করি বলে আজ আমি গর্ব করে বলতে পারি আমার নেতা আমার অবিভাবক আবুল কাশেম পল্লব ভাই। যেদিকে যাই সাধারণ মানুষের মুখে এক কথা আমাদের সুখ,দুঃখের সাথী আবুল কাশেম পল্লব এই কথা গুলো শুনে অনেক গর্ব হয়, আমার ভাই নেতা জনাব আবুল কাশেম পল্লব ভাইয়ের নেই কোন অহংকার সবসময় সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করেন এমন নেতা কার ভাগ্যে জুটে।
আমি দেখেছি ভয়কে জয় করে একজন মানুষ নিজের কথা চিন্তা না করে, নিজের পরিবারের কথা চিন্তা না করে প্রতিনিয়ত এই মহামারি দুর্যোগে জনগণের জন্য ত্রাণ সামগ্রী দিয়ে যাচ্ছে সার্মথ্য অনুযায়ী আবুল কাশেম পল্লব ভাই এই মহামারি দুর্যোগে অসহায় মানুষের বন্ধু বারবার প্রমাণ দিচ্ছেন।
সারাদেশে জনপ্রতিনিধিরা চাল,ডাল চুরি নিয়ে ব্যস্ত সেখানে আপনি সরকারের অনুদানের পাশাপাশি নিজস্ব ব্যক্তিগত পক্ষথেকে অনুদান করে যাচ্ছেন। আপনি আবারো প্রমাণ দিয়েছেন জনপ্রতিনিধি হলে কি করতে হয়। আল্লাহ কাছে সবসময় এই দোয়া করি আল্লাহ পাক যেনো আপনাকে নেক হায়াত দান করেন।
বিয়ানীবাজার উপজেলার করোনা প্রতিরোধে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব আবুল কাশেম পল্লব । তিনি এই দুর্যোগে প্রতিনিয়ত মানুষকে সচেতন থাকার আহবান করে যাচ্ছেন। বিশেষ করে প্রশাসনকে সাথে নিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রবাসীদের হোম কোয়ারেন্টাই নিশ্চিত করতেছেন
যেখানেই সমস্যা দেখছেন, সাথে সাথে ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন। হ্যান্ড গ্লাভস, মাস্ক ও স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে শুরু থেকে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করছেন।
উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কাশেম পল্লব উপজেলার প্রতি ইউনিয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা অনুদান পৌঁছে দিচ্ছেন। সামাজিক দুরত্ব রেখে চেয়ারম্যান নিজে ইউনিয়নে ইউনিয়নে ত্রাণ নিয়ে যাচ্ছেন। মধ্যবিত্ত পরিবার ও বীর মুক্তিযোদ্ধা থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ, বিশেষ করে সি.এন.জি চালক, মাইক্রোবাস চালক, ট্রাক চালক, বাবুর্চি সমিতি, সেলুন সমিতি, নির্মাণ শ্রমিক, দিন মজুর সহ অন্যান্যদের মাঝেও প্রতিনিয়ত এই অনুদান সামগ্রী বিতরণ করছেন। তিনি শহরের ভেতরে এবং বিভিন্ন ইউনিয়নে গিয়ে ব্যক্তি ও সামাজিক সংগঠনের উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছেন।
বাহির থেকে কোন লোক এলাকায় প্রবেশ করলে তিনি সেই ব্যক্তির বাসা-বাড়িতে গিয়ে খোঁজ-খবর নিচ্ছেন, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি খাদ্য সহায়তা প্রদান করছেন। এবং বাহির থেকে কেউ বিয়ানীবাজারে প্রবেশ করলে প্রশাসনকে অবহিত করার জন্য সকলের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
বিয়ানীবাজারের ডাক্তার, পুলিশ ও সংবাদকর্মীদের সাথে নিয়ে এভাবে নিরন্তর সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কাশেম পল্লব । চলমান এ যুদ্ধে যেখানে প্রত্যেকের জীবনের শঙ্কা রয়েছে, সেখানে তিনি নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন মানবতার কল্যাণে। স্যোসাল মিডিয়ায় উপজেলা চেয়ারম্যানের প্রতিদিনের নানামুখী কার্যক্রম দেখে দেশ-বিদেশের সকলেই উনার ভূয়সী প্রশংসা করছেন। অনেকেই বলছেন, এই বিপদে উপজেলা আবুল কাশেম পল্লব চেয়ারম্যান প্রকৃত বন্ধুর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন।
বৈশ্বিক এ দুর্যোগে অসহায় গোটা পৃথিবী। আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশেও দিন-দিন এর প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পাচ্ছে। এমন পরিস্থিতির মুখামুখি দাঁড়িয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ, নগরবাসীর সেবা, প্রশাসনিক দায়িত্বশীলতা, মানবিক দায়বদ্ধতা, হৃদয়ের মহানুভবতা এবং সর্বোপরি মানবতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কাশেম পল্লব । যা উনার দৈনিন্দিন কর্মযজ্ঞে ফুটে উঠেছে। দেশজুড়ে উপজেলা বাসি একজন চেয়ারম্যান হিসেবে সত্যিই তিনি অতুলনীয়। বিশ্বের এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে মানুষ যেখানে নিজেকে আবদ্ধ রেখে প্রতিনিয়ত বাঁচার সংগ্রাম করছে, সেখানে চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কাশেম পল্লবের দিবারাত্রির নিরলস পরিশ্রম যেন এক সাহসী যোদ্ধার রণাঙ্গনের ইতিহাস। আমরা ভাগ্যবান তিনি আমাদের সুখ দুখের সাথী,আমি গর্বিত তিনি আমার ভাই আমার নেতা।
স্যালুট হে মানবতার ফেরিওয়ালা আবুল কাশেম পল্লব চেয়ারম্যান বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদ।
লেখকঃসাধারণ সম্পাদক,বাংলাদেশ আওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগ কুড়ার বাজার ইউনিয়ন শাখা
. . . . . . . . .