ভারতের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতাদের যত প্রেমকাহিনী

সিলেটের কন্ঠ ডেস্ক
প্রকাশিত হয়েছে : ১৩ অক্টোবর ২০১৫, ১০:৫৬ পূর্বাহ্ণলোকে মুখে শোনা যায় রাজনীতিবিদদের মনে ভালোবাসা নেই। তারা প্রচণ্ড রাগী স্বভাবের হয়ে থাকেন। তাদের জীবনে প্রেমের কোন স্থান নেই। কিন্তু এসব উড়ো কথাকে পাত্তা না দিয়ে চুটিয়ে প্রেম করেছেন ভারতের প্রভাবশালী রাজনীতিবিদরা।
ভারতের এমন রাজনৈতিক নেতারা রয়েছেন যাদের কাঠখোট্টা জীবনেও প্রেমের পরশ লেগেছে। আর তারা হলেন:
অখিলেশ যাদব ও ডিম্পল যাদব: অখিলেশের বয়স যখন ২৫ বছর তখন তার ২১ বছরের ডিম্পলের সঙ্গে প্রথম দেখা হয়। এর পরেই একে অপরের প্রেমে পড়ে যান। ১৯৯০ সালে দুজনে বিয়ে করেছেন।
এন ডি তিওয়ারি: কংগ্রেস নেতা এনডি তিওয়াড়ি উজ্জ্বলা শর্মাকে ভালবেসে বিয়ে করেন। ৮৯ বছরে বিয়ে করেন তিনি।
দিগ্বিজয় সিং: সাংবাদিক অমৃতা রাইয়ের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি হয় বৃদ্ধ দিগ্বিজয় সিংয়ের। তিনি মিডিয়াকে বলেন অমৃতার সঙ্গে আমার সম্পর্ক মেনে নিতে কোনও দ্বিধা নেই। পারস্পরিক সমঝোতায় অমৃতাকে বিয়ে করেন তিনি।
রাজীব গান্ধী ও সোনিয়া গান্ধী: ১৯৬৫ সালে প্রথম দেখা হয় রাজীব ও সোনিয়ার। ৩ বছর একে অপরকে ডেট করার পর ১৯৬৮ সালে ‘বিদেশীনি’ সোনিয়াকে বিয়ে করেন রাজীব।
সঞ্জয় গান্ধী ও মানেকা গান্ধী: মানেকা গান্ধী যখন মুম্বাইয়ে ডাইংয়ের জন্য মডেলিং করছিলেন তখন ইন্দিরাপুত্র সঞ্জয়ের সঙ্গে তার দেখা হয়। কয়েক মাসেই প্রেম। এরপর ১৯৭৪ সালে সাত পাকে বাঁধা পড়েন সঞ্জয় ও মানেকা।
শচীন পাইলট: কংগ্রেস নেতা শচীন পাইলটের সঙ্গে লন্ডনে প্রথম দেখা হয় জম্মু ও কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লার মেয়ে সারার সঙ্গে। একে অপরের প্রেমে পড়ে যান। আবদুল্লা পরিবার প্রথমে রাজি না থাকলেও ২০০৪ সালে শচীন ও সারা বিয়ে করেন।
প্রিয়াঙ্কা গান্ধী: বন্ধুর একটি পার্টিতে রবার্ট ভদরার সঙ্গে প্রথম আলাপ হয় প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর। ৬ বছরের ডেটিংয়ের পর একে অপরকে বিয়ে করেন।
হেমা মালিনি: বলিউডে সাফল্যপূর্ণ জীবন কাটানোর পর রাজনীতিতে এসেছেন ধর্মেন্দ্র -হেমা। শোলে ছবির সেটে একে অপরের প্রেমে পড়েন। এরপরে বিয়েও করে নেন।
শশী থারুর: সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা শশী থারুরের সঙ্গে ২০০৮ সালে প্রথমবার সুনন্দার দেখা হয়। একে অপরের প্রেমে পড়ে যান। ২০১০ সালে তারা বিয়ে করেন।
. . . . . . . . .